চৌগাছার কাবিলপুর থেকে অপহরণের 5 দিন পর বেনাপোল পোর্ট থানা এলাকা হতে উদ্ধার অপহরণকারী চক্রের 2 সদস্য গ্রেফতার মোটরসাইকেল জব্দ।
বাংলাদেশ পুলিশের ইন্সপেক্টর জেনারেল ডক্টর বেনজীর আহমেদ বিপিএম-বার এর নির্দেশে বাংলাদেশ পুলিশ দেশের সম্মানিত নাগরিকদের জন্য টেকসই নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে কঠোর পরিশ্রম করে যাচ্ছে তার দিকনির্দেশনা যশোর জেলার পুলিশ সুপার প্রলয় কুমার জোয়ারদার বিপিএম পিপিএম যশোর জেলায় মাদক মুক্ত ও সন্ত্রাসমুক্ত করতে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করে দৃষ্টান্ত স্থাপন করে জনগণের আস্থা অর্জন করে আসছে।
ঘটনার সংক্ষিপ্ত বিবরণ:
36 2022 ইং তারিখ সকাল 9:30 ঘটিকার সময় চৌগাছা থানা দিন বড় কাবিলপুর বাজারস্থ আবু সাঈদের সার কীটনাশকের দোকানের সামনে পাকা রাস্তার উপর থেকে শাহিন আলম শাহজাদপুর থানা চৌগাছা যশোর ওসি আমিনুল ইসলাম থানাপাড়া জেলা আবু সাঈদ নামের চোরাকারবারির অপহরণ করে অজ্ঞাত স্থানে আটকে রাখে।
পরেরদিন 46 2022 ইং তারিখ বেলা 12:30 ঘটিকার সময় ইয়ামিন কৌশলে অপহরণকারীচক্রের হেফাজত থেকে পালিয়ে আসলেও শাহীনকে তারা আটকে রাখে শাহিনের পরিবার জানতে পারে যে আবু সায়েদ চৌগাছা শাহজাদপুর সীমান্ত দিয়ে কীটনাশক এর প্যাকেটের কথা বলে প্যাকেট ভর্তি কেজি স্বর্ণ শাহিনের মাধ্যমে 1000 টাকা পাঠিয়ে দিত এভাবে 36 2012 তারিখ সকাল 8:00 ঘটিকার সময় অবস্থায় দুই প্যাকেটে 3 কেজি স্বর্ণ শাহীনকে সীমান্ত দিয়ে ভারতে পাঠানোর জন্য দেয়।
শাহীন তার শ্যালক ইয়ামিন ও তার ভাই হুরায়রা মাধ্যমে প্যাকেট দুটি সীমান্ত দিয়ে ভারতে পাঠানোর জন্য শাহজাদপুর মার দিয়ে মাঠে উঠলে এপাচি লাল রঙের একটি মোটরসাইকেল যোগে দুজনকে ভারতে অম্ল পরিচয় দিয়ে কৌশলে দেড় কেজি স্বর্ণ ভর্তি একটি প্যাকেট নিয়ে চলে যায় আর একটি প্যাকেট হয়ে মাঠে ফেলে দেয় বিষয়টি জানায় চোরাকারবারি মন্টু মন্টু লিটন 45 নিয়ে কাবিলপুর বাজারে এসেছে তাদেরকে অপহরণ করে নিয়ে বেনাপোল একটি অজ্ঞাত বাড়িতে আটকে রেখে প্রচার করতে থাকে সেখান থেকেই আমিন কৌশলে পালিয়ে আসলো শাহীনকে তারা পাঁচ দিন যাবত আটকে রাখে শারীরিক নির্যাতন চালাতে থাকে।
ভুক্তভোগির পরিবার অপহৃত ভিকটিম শাহিনের পিতা চৌগাছা থানায় লিখিত অভিযোগ করলে চৌগাছা থানার মামলা নং১০ তাং ০৭-০৬-২০২২ তারিখ ধারা ৩৬৫/৩৪ পেনাল কোড রুজু হয়।
ঘটনাটি স্পর্শকাতর’ হওয়ায় জেলার পুলিশ সুপার জনাব প্রলয় কুমার জোয়ারদার বিপিএম পিপিএম মামলাটিকে বিবিকে তদন্তের জন্য নির্দেশ প্রদান করে।
গ্রেফতার অভিযান ও রহস্য উদঘাটনঃ
জেলার পুলিশ সুপার মহোদয়ের দিকনির্দেশনা জেলা গোয়েন্দা শাখার অফিসার ইনচার্জ রিপন কুমার সর্কার পিপিএম এর তত্ত্বাবধানে ডিবির এসআই মফিজুল ইসলাম পিপিএম মামলার তদন্তভার গ্রহণ করে তথ্যপ্রযুক্তি ও সহযোগিতায় অপরাধীদের অবস্থান শনাক্ত করে ডিবির একটি টিম নিয়ে ০৭-০৬-২০২২ ইং তারিখ বিকাল ৫ ঘটিকা হতে 86 2022 তারিখ ভোর 5 ঘটিকা পর্যন্ত চৌগাছা থানার কাবিলপুর শার্শা বেনাপোল পোর্ট ও যিকর গাছা থানা এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে অপহরণকারী ও চোরা কারবারের চক্রের 2 সদস্য গ্রেফতার করে তাদের স্বীকারোক্তিতে বেনাপোল পোর্ট থানা দিন পৌর গেটের পশ্চিম পাশে হক ফিলিং স্টেশনের সামনে থেকে অপহৃত ব্যক্তি শাহীনকে আসামিদের ফেলে যাওয়া উদ্ধার করতে সক্ষম হয় আসামিদের হেফাজত থেকে অপহরণ কাজে ব্যবহৃত একটি ডিসকভার মোটরসাইকেল ও মোবাইল ফোন করেন গ্রেফতারকৃত আসামিদের মধ্যে আদালতে জবানবন্দি প্রদান করেন।
অপর গ্রেফতারকৃত আসামি লিটনকে 5 দিনের রিমান্ডে চাওয়া হয়েছে।
গ্রেফতারকৃত আসামীদেরকে ও ভিকটিমদের কে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায় সামন্ত লিটন ও তাদের অন্যান্য সহযোগীরা চোরাকারবারির সাথে জড়িত তারা চৌগাছা কাবিলপুর বাজারের কীটনাশক ব্যবসায়ী আবু সাঈদ এর মাধ্যমে বিভিন্ন জলের মাধ্যমে শাহজাদপুর সীমান্ত দিয়ে কীটনাশক এর প্যাকেটের কথা বলে প্যাকেট ভর্তি কেজি কেজি স্বর্ণ হাজার টাকা পাঠিয়ে দিত এভাবে সকাল 8 ঘটিকার সময় দুটি দেশের সীমান্ত দিয়ে ভারতে পাঠানোর জন্য স্বাধীনতার ভাই হুরায়রা মাধ্যমে সীমান্ত দিয়ে ভারতে পাঠানোর জন্য শাহজাদপুর মাঠে মাঠে উঠলে চোরাকারবারি সেজে দেড় কেজি ওজনের একটি প্যাকেট ছিনতাই করে চোরাই স্বর্ণ আত্মসাৎ করে এবং নিরপরাধ ওপর মহলে ভালো থাকার জন্য অপহরণ করে আটকে রেখে শারীরিক নির্যাতন চালায়।
অবশেষে 5 দিন পর ডিবি পুলিশের সহযোগিতায় ভিকটিম শাহিন উদ্ধার হয়।
গ্রেফতারকৃত আসামিদের নাম ঠিকানাঃ
১.ভিকটিম শাহীন
২.অপহরণ কাজে ব্যবহৃত একটি মোটরসাইকেল ৩.আসামিদের ব্যবহৃত চারটি মোবাইল ফোন।
বাংলাদেশ পুলিশের শপথ দেশের মানুষকে রাখবো নিরাপদ সত্য উদঘটনে বদ্ধপরিকর যশোর জেলা পুলিশ।
ধন্যবাদান্তে পুলিশ সুপার যশোরের পক্ষে মিলিয়েছেন যশোর।
Leave a Reply